চুল সিল্কি করার উপায় সম্পর্কে আশ্চর্যজনক ৮ টি তথ্য

Share With Your Friends

চুল সিল্কি করার উপায়

দৈনন্দিন জীবনে আমাদের সৌন্দর্য ভীষণভাবে সাহায্য করে আমাদের আত্মবিশ্বাস এবং মনোবলকে বৃদ্ধি করতে। তাই একবার ভেবে দেখুন সারাদিন যদি আপনার চুল সুন্দর এবং সিল্কি হয় তাহলে আপনার আত্মবিশ্বাস এবং মনোবল কতটা বৃদ্ধি পেতে পারে?

বিভিন্ন প্রকার কেমিক্যাল যুক্ত এবং অজৈব শ্যাম্পু, কন্ডিশনার ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা আমাদের চুলকে সিল্কি করতে পারি কিন্তু সেই সৌন্দর্যটা খনিকের জন্য। তবে আমরা যদি প্রাকৃতিকভাবে আমাদের চুলকে সিল্কি করতে পারি তাহলে সেটি চিরস্থায়ী এবং তার কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকবে না। তাই আজ আমাদের আলোচ্য বিষয় ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল সিল্কি করার উপায় সম্পর্কে। 

 

চুল সিল্কি করার উপায় কি ?

সাধারণত আমরা আমাদের চুলকে তিনটি ঘরোয়া উপায় সিল্কি করতে পারি যেরকম,

  • নিয়মিত চুলের যত্ন করে।
  • নিয়মিত প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করে।
  • সতর্কতা অবলম্বন করে।

 

চুল সিল্কি করার উপায় নিয়মিত চুলের যত্ন করে :

আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে আমাদের চুলকে সিল্কি করতে পারি খুবই অল্প মূল্য ব্যয় করে। শুধু তাই নয় এই ঘরোয়া উপায়গুলি আমাদের চুলকে প্রাকৃতিক ভাবে সিল্কি করে থাকে যার কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকেনা।

 

অ্যালোভেরা দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় :

অ্যালোভেরার মধ্যে প্রোটিওলাইটিক এনজাইম থাকে, যা আমাদের মাথার ত্বকে অবস্থিত মৃত কোষগুলিকে সরিয়ে পুনরায় নতুন কোষ উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। নিয়মিত অ্যালোভেরার ব্যবহার আমাদের চুলের গোড়াকে শক্ত করে এবং ভেঙে যাওয়া চুলগুলিকে পুনরায় মেরামত করে। নিয়মিত অ্যালোভেরা ব্যবহার আমাদের শুষ্ক এবং রুক্ষ চুলকে সিল্কি করতে সাহায্য করে।

ব্যবহার : অ্যালোভেরা গাছের পাতা থেকে অ্যালোভেরা জেল সংগ্রহ করে দুই চামচ নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে, প্রতি সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করতে হবে ৩০ মিনিটের জন্য। তারপর জৈব শ্যাম্পু ব্যবহার করে আমাদের চুল ধুয়ে নিতে হবে।

 

ডিম দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় :

ডিমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন এবং নিউট্রিশন থাকে। তাই আমরা যদি নিয়মিত আমাদের চুলে ডিম প্রয়োগ করতে পারি তাহলে আমাদের চুলের গোড়া অনেক বেশি শক্ত হয়, আমাদের চুল খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পায় এবং অনেক বেশি উজ্জ্বল আর সিল্কি হয়। শুধু তাই নয় নিয়মিত আমাদের চুলে ডিম ব্যবহার করলে আমাদের চুলের ভেঙ্গে যাওয়া বন্ধ হয় এবং ভেঙে যাওয়া চুল মেরামত হয়।

ব্যবহার : প্রতি সপ্তায় এক থেকে দুই দিন একটি ডিমকে সরাসরি আমাদের চুলে প্রয়োগ করতে পারি ৩০ মিনিটের জন্য। তারপর জৈব শ্যাম্পু প্রয়োগ করে আমাদের চুল ধুয়ে নিতে হবে।

 

কলা দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় :

পাকা কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ জৈব তেল বা অর্গানিক অয়েল পাওয়া যায়। পাকা কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম এবং ভিটামিন ও পাওয়া যায়। যা আমাদের চুলের শুষ্ক এবং রুক্ষ ভাব কে দূর করে। আমাদের চুলের গোড়া শক্ত করে এবং চুল পড়ে যাওয়ার প্রবণতা কে কম করে। তাই নিয়মিত পাকা কলার ব্যবহার আমাদের চুলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ব্যবহার : একটি সম্পূর্ণ পাকা কলা কে ভালোমতো পেশাই করে দুই চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে আমাদের চুলে প্রয়োগ করতে পারি ৩০ মিনিটের জন্য। তারপর জৈব শ‍্যাম্পু ব্যবহার করে আমাদের চুল ভালোমতো ধুয়ে ফেলতে হবে।

সম্পর্কিত প্রবন্ধ :  প্রাকৃতিক ভাবে নতুন চুল গজানোর উপায় সম্পর্কে অবাক করা ৭ টি তথ্য

 

পাতি লেবু দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় :

পাতি লেবুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন C এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা আমাদের মাথার ত্বককে বিভিন্ন সংক্রমণ বা ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। শুধু তাই নয় নিয়মিত পাতি লেবু আমাদের চুলে ব্যবহার করলে আমাদের খুশকি হওয়ার প্রবণতা কমে যায়, চুল অনেক সিল্কি এবং উজ্জ্বল হয়।

ব্যবহার : দুই চামচ পাতি লেবুর রসের সাথে দুই চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে এক ঘন্টার জন্য আমাদের চুলে ব্যবহার করতে হবে। তারপর জৈব শ্যাম্পু প্রয়োগ করে আমাদের চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।

 

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় :

নিয়মিত অ্যাপেল সিডার ভিনিগার আমাদের চুলে ব্যবহার করলে আমাদের মাথার ত্বকের PH অথবা প্রোটেনশিয়াল অফ হাইড্রোজেন এর মাত্রা বজায় থাকে। যার ফলে আমাদের চুলে বিভিন্ন সংক্রমণ হওয়ার প্রবণতা কম হয়। আমাদের চুল অনেক বেশি উজ্জ্বল এবং সিল্কি হয়। অন্যান্য কেমিক্যাল যুক্ত অথবা অজৈব শ্যাম্পু ব্যবহারের থেকে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ব্যবহার করা আমাদের চুলের জন্য অনেক কম ক্ষতিকর।

ব্যবহার : চার চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের সাথে অর্ধেক কাপ জল মিশিয়ে আমাদের চুলে সরাসরি ব্যবহার করতে পারি, ২০ মিনিটের জন্য। তারপর জৈব শ্যাম্পু ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের চুল ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।

 

টক দই দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় :

টক দইয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ গুড ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায় যা আমাদের মাথার ত্বকে অবস্থিত মৃত কোষগুলোকে সরিয়ে নতুন কোষ উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। টক দই এর মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন এবং কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায় যা আমাদের চুলের গোড়াকে শক্ত করতে সাহায্য করে। নিয়মিত টক দইয়ের ব্যবহার আমাদের চুলকে অনেক বেশি উজ্জ্বল এবং সিল্কি করতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় আমাদের নতুন চুল উৎপন্ন করতে টক দই এর ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ব্যবহার : দুই চামচ টক দইয়ের সাথে তিন চামচ নারকেল তেল অথবা এসেন্সিয়াল অয়েল ভালোমতো মিশিয়ে ২০ মিনিটের জন্য আমাদের চুলে ব্যবহার করতে হবে। তারপর জৈব শ্যাম্পু ব্যবহার করে আমাদের চুল ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।

 

তেল দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় :

নারকেল তেল এবং অলিভ অয়েল আমাদের চুলের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ দুটি উপাদান। নারকেল তেল এবং অলিভ অয়েলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন E এবং ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা আমাদের চুলকে তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি করতে এবং নতুন চুল উৎপন্ন করতে খুবই সাহায্য করে। শুধু তাই নয় নিয়মিত নারকেল তেল এবং অলিভ অয়েলের ব্যবহার করলে আমাদের চুল অনেক বেশি সিল্কি এবং উজ্জ্বল হয় এবং আমাদের চুল পড়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।

ব্যবহার : প্রতি সপ্তায় দুই থেকে তিন দিন নারকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল আমাদের চুলে দুই থেকে তিন ঘন্টার জন্য ব্যবহার করতে হবে। তারপর জৈব শ্যাম্পু ব্যবহার করে আমাদের চুল ধুয়ে নিতে হবে।

 

হেনা অথবা মেহেন্দি পাতা দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় :

এখনকার দিনে বাজার বা মার্কেটে অর্গানিক বা জৈব হেনা খুবই সহজে কিনতে পাওয়া যায়, যার মূল্য অনেক কম। তবে আমরা যদি সঠিক হেনা দোকান থেকে কিনতে না পারি তাহলে মেহেন্দি পাতা যা খুব সহজে আমাদের আশেপাশে পাওয়া যায় সেটিও ব্যবহার করতে পারি।

অর্গানিক বা জৈব হেনা অথবা মেহেন্দি পাতা নিয়মিত ব্যবহার করলে আমাদের চুলের রুক্ষ এবং শুষ্ক ভাব দূর হয়। আমাদের চুল অনেক বেশি শক্ত হয় এবং চুলের আগা ভেঙ্গে যাওয়ার প্রবণতা কম হয়। শুধু তাই নয় নিয়মিত হেনা অথবা মেহেন্দি পাতা আমাদের চুলে ব্যবহার করলে আমাদের চুল অনেক বেশি সিল্কি এবং উজ্জ্বল হয়।

ব্যবহার : চার চামচ হেনা বা মেহেন্দি পাতা হাফ কাপ জলের সাথে মিশিয়ে রেখে দিতে হবে ১২ ঘন্টার জন্য। তারপর সেই মিশ্রণের সাথে দুই চামচ নারকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল ২ চামচ পাতি লেবুর রস এবং দুই চামচ ডিম ভালো করে মিশিয়ে আমাদের চুলে ব্যবহার করতে হবে এক ঘন্টার জন্য। তারপর জৈব শ্যাম্পু ব্যবহার করে আমাদের চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।

 

প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করে রুক্ষ চুল সিল্কি করার উপায় :

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ আমাদের চুলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি ডায়েট বা খুবই কম পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করি তাহলে আমাদের মাথার ত্বকে অবস্থিত ফলিকলগুলিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন এবং নিউট্রিশন রক্তের মাধ্যমে পৌঁছাতে পারে না যার ফলে আমাদের চুল উঠে যায়, চুল রুক্ষ এবং শুষ্ক হতে থাকে, আরও বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে আমরা যদি নিয়মিত প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলস যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করি তাহলে আমাদের ওই প্রকার সমস্যা হয় না। মাছ, ডিম, মাংস এবং সয়াবিন যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকে, বিভিন্ন শাকসবজি এবং ফলমূল যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এবং মিনারেল থাকে এবং এই সকল খাদ্যগুলি নিয়মিত আমাদের গ্রহণ করা খুবই প্রয়োজন আমাদের চুলকে সিল্কি, উজ্জ্বল এবং শক্ত রাখার জন্য।

 

সতর্কতা অবলম্বন করে চুল সিল্কি করার উপায় :

আমাদের চুল লম্বা ও সিল্কি করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজন যেরকম,

খুব বেশি কেমিক্যাল বা অজৈব শ্যাম্পু আমাদের চুলে প্রয়োগ করা ঠিক না। তার কারণ কেমিক্যালস এবং অজৈব পদার্থ আমাদের মাথার ত্বক বা ফলিকল গুলিকে নষ্ট করে যার ফলে আমাদের চুলের সিল্কি বা উজ্জ্বলতা কমে যায় এবং আমাদের চুল পড়তে থাকে।

খুব বেশি তাপ বা হিট আমাদের চুলের জন্য একদমই ঠিক নয়। বিভিন্ন তাপ বৃদ্ধি যন্ত্রাংশ বা স্ট্রেটনার ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা আমাদের চুলকে সোজা এবং সিল্কি করতে পারি সাময়িক সময়ের জন্য তবে তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আমাদের চুলের জন্য অনেক বেশি। খুব বেশি তাপ আমাদের মাথার ত্বকে অবস্থিত কোষ গুলি সহ্য করতে পারে না যার ফলে তারা মারা যায় এবং আমাদের মাথার ত্বকে মৃত কোষের সংখ্যা বাড়তে থাকে। তার ফলে আমাদের চুল পড়ে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। আমাদের চুলের মধ্যে খুবই রুক্ষ এবং শুষ্ক ভাব দেখা যায়।

 প্রচন্ড ধুলোবালি যুক্ত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আমরা খুব বেশি সময় থাকলে আমাদের মাথার ত্বকে বিভিন্ন রকম সংক্রমণ বা ব্যাকটেরিয়াল এবং ফাঙ্গাল ইনফেকশন হবার প্রবণতা বৃদ্ধি পায় যার ফলে আমাদের চুল ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আমাদের চুল পড়ে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায় চুলের অগ্রভাগ ভেঙ্গে যায়। এবং নতুন চুল গজানোর প্রবণতা কমে যায়।

সম্পর্কিত প্রবন্ধ : চুল ঘন করার উপায় সম্পর্কে অভূতপূর্ন ৯ টি তথ্য

 

কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর :

প্রাকৃতিক উপায়ে আমাদের চুল কিভাবে সিল্কি হয়?

আমাদের মাথার ত্বকে অবস্থিত ফলিকল গুলির উপর ভিত্তি করে আমাদের চুল উৎপন্ন হয়। আবার এই ফলিকল গুলির মধ্যে কিছু কোষ থাকে যেগুলো কে আমারা পিগমেন্ট বলি। এই পিগমেন্ট গুলির উপর আমাদের চুলের রং এবং উজ্জ্বলতা নির্ভর করে। প্রতিনিয়ত আমরা যে খাদ্য গ্রহণ করি তার থেকে নিউট্রিশন এবং অক্সিজেন আমাদের রক্তের মাধ্যমে ফলিকল গুলিতে পৌঁছায় এবং সেখান থেকে আমাদের চুল গুলিতে। তাই ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল সিল্কি করার উপায় নিয়ে আলোচনায় আমাদের খাদ্যাভ্যাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

 

শ্যাম্পু দিয়ে চুল সিল্কি করার উপায় কি ?

এখনকার দিনে বাজার বা মার্কেটে বিভিন্ন প্রকার জৈব শ্যাম্পু কিনতে পাওয়া যায় যার মধ্যে অজৈব পদার্থ অথবা কেমিক্যাল এর পরিমাণ খুবই কম। সেই প্রকার শ্যাম্পু আমাদের চুলকে সিল্কি এবং উজ্জ্বল করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। উদাহরণ, অ্যালোভেরা জেল শ্যাম্পু, অনিয়ন শ্যাম্পু, নিম শ্যাম্পু ইত্যাদি।

 

চুল সিল্কি করার ক্রিমের নাম ?

আমাদের আলোচ্য বিষয় প্রাকৃতিক উপায়ে চুল সিল্কি করার পদ্ধতিগুলি সম্পর্কে তাই আমরা কোন রকম অজৈব পদার্থ ব্যবহারের পরামর্শ করিনি তবে জৈব পদার্থ যেরকম টক দই, পাতি লেবু, এলোভেরা ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন ক্রিমের পরিবর্তে।

 

ছেলেদের চুল সিল্কি করার উপায় ?

সাধারণত ছেলেদের অনেক বেশি ঘরের বাইরে গিয়ে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে দীর্ঘক্ষণ সময় থাকতে হয় বিভিন্ন কর্মসূত্রে অথবা ব্যবসার জন্য। তাই আমরা উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি ছেলে এবং মেয়েদের কথা মাথায় রেখেই লিখেছি। উপরে আলোচিত বিষয়গুলি ছেলেদের রুক্ষ চুল সিল্কি করার খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সহজ উপায়।

 


বিশেষ দ্রষ্টব্য : উপরে উল্লেখিত দ্রব্য গুলি ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই একবার আপনার ডক্টরের সাথে পরামর্শ করে নেবেন।

 

 

 


Share With Your Friends

Leave a Comment